জাতীয় সংসদে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেটে বিভিন্ন ধরনের পণ্যে শুল্ক ও কর আরোপের প্রস্তাব আসতে পারে। এসব কারণে কিছু পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি এবং কিছু পণ্যের মূল্য হ্রাস পেতে পারে।
দেশের করোনা ভাইরাসের মহামারির মধ্যেই ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন শুরু হয়েছে। বুধবার (১০ জুন) পাঁচটায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়ে কয়েক ঘণ্টার পরেই আগামীকালের জন্য মূলতবি করা হয়।
অধিবেশনের দ্বিতীয় দিন বৃহস্পতিবার (১১ জুন) ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেটের আকার হতে পারে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা।
২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেটে জনস্বার্থে কিংবা দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় কিছু পণ্যে থাকবে শুল্ক ও ভ্যাট ছাড়ের প্রস্তাব। এর ফলে কিছু পণ্যের দাম কমতে পারে।
যেসব পণ্যের দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছে সেসবের মধ্যে রয়েছে স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত কৃষি যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ।
করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় মাস্ক, পিপিই, গ্লাভস, গগলস, নানা ধরনের রাসায়নিক পণ্য ও চিকিৎসা সরঞ্জাম আমদানিতে সব ধরনের কর মওকুফ করা হয়েছে। ফলে এসব পণ্যের দাম কমতে পারে।
করোনা ভাইরাস শনাক্তে কিট উৎপাদনের কাঁচামাল, এ সংক্রান্ত কাজে গবেষণার জন্য ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্য ও যন্ত্রাংশের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট প্রত্যাহার করা হতে পারে। ফলে এসবের দামও কমবে।
দাম কমতে পারে হাসপাতালের আইসিইউ, সিসিইউসহ জরুরি সেবায় ব্যবহৃত যন্ত্রাংশের। জরুরি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসকে উৎসাহিত করতে এ সংক্রান্ত যাবতীয় যন্ত্রাংশের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হতে পারে। ভ্যান্টিলেটর উৎপাদনে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে গবেষণা ও উৎপাদনে আরো আকৃষ্ট করতে এ সংক্রান্ত যন্ত্রাংশে বিশেষ শুল্ক ও ভ্যাট ছাড় থাকবে বাজেটে। তাই এসব পণ্যের দাম কমবে।
স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত ক্ষুদ্র শিল্পের কাঁচামালে অগ্রিম কর কমতে পারে। ফলে ক্ষুদ্র শিল্পের পণ্যে দাম কমতে পারে। শুল্ক ছাড়ের ফলে কমতে পারে পোল্ট্রি, ডেইরি ও মৎস্য শিল্প এবং অগ্নিনির্বাপণে ব্যবহৃত উপকরণের দাম।
অধিবেশনের দ্বিতীয় দিন বৃহস্পতিবার (১১ জুন) ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেটের আকার হতে পারে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা।
২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেটে জনস্বার্থে কিংবা দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় কিছু পণ্যে থাকবে শুল্ক ও ভ্যাট ছাড়ের প্রস্তাব। এর ফলে কিছু পণ্যের দাম কমতে পারে।
যেসব পণ্যের দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছে সেসবের মধ্যে রয়েছে স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত কৃষি যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ।
করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় মাস্ক, পিপিই, গ্লাভস, গগলস, নানা ধরনের রাসায়নিক পণ্য ও চিকিৎসা সরঞ্জাম আমদানিতে সব ধরনের কর মওকুফ করা হয়েছে। ফলে এসব পণ্যের দাম কমতে পারে।
করোনা ভাইরাস শনাক্তে কিট উৎপাদনের কাঁচামাল, এ সংক্রান্ত কাজে গবেষণার জন্য ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্য ও যন্ত্রাংশের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট প্রত্যাহার করা হতে পারে। ফলে এসবের দামও কমবে।
দাম কমতে পারে হাসপাতালের আইসিইউ, সিসিইউসহ জরুরি সেবায় ব্যবহৃত যন্ত্রাংশের। জরুরি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসকে উৎসাহিত করতে এ সংক্রান্ত যাবতীয় যন্ত্রাংশের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হতে পারে। ভ্যান্টিলেটর উৎপাদনে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে গবেষণা ও উৎপাদনে আরো আকৃষ্ট করতে এ সংক্রান্ত যন্ত্রাংশে বিশেষ শুল্ক ও ভ্যাট ছাড় থাকবে বাজেটে। তাই এসব পণ্যের দাম কমবে।
স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত ক্ষুদ্র শিল্পের কাঁচামালে অগ্রিম কর কমতে পারে। ফলে ক্ষুদ্র শিল্পের পণ্যে দাম কমতে পারে। শুল্ক ছাড়ের ফলে কমতে পারে পোল্ট্রি, ডেইরি ও মৎস্য শিল্প এবং অগ্নিনির্বাপণে ব্যবহৃত উপকরণের দাম।
যেসব পণ্যের দাম বাড়বে
যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে তার মধ্যে রয়েছে—আমদানিকৃত প্যাকেটজাত তরল দুধ, গুঁড়ো দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য। তবে শিশুখাদ্যের দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই। নতুন করে শুল্ক আরোপের ফলে আমদানিকৃত বিলাসদ্রব্য—বডি স্প্রে, প্রসাধনী, জুস, প্যাকেটজাত খাদ্যের দাম বাড়তে পারে।
অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের কারণে এবার বৃদ্ধি পেতে পারে সব ধরনের তামাকজাত পণ্যের দাম। স্ল্যাব অনুসারে শুল্ক আরোপ হবে।
ভ্যাট বৃদ্ধির কারণে ইন্টারনেট খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়তে পারে ফোনে কথা বলার খরচও।
গণপরিবহন ও অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া সব ধরনের যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন ও নবায়ন ফি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে গাড়ির দাম বাড়তে পারে। আরেক দফা বাড়তে পারে রিকন্ডিশন্ড গাড়ির দাম। আমদানিকৃত ও স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত বাইসাইকেলের দাম বাড়তে পারে।
আমদানিকৃত স্মার্ট মোবাইল ফোন, এসি ও মোটরের দাম বৃদ্ধি পেতে পারে। আমদানি শুল্ক বৃদ্ধির ফলে বাড়তে পারে মোটরসাইকেল ও টায়ারের দাম।
0 comments:
Post a Comment
Please do not enter any link in the comment Box